১.১ রূপকল্প (Vision)
নিরক্ষরতা মুক্ত বাংলাদেশ
১.২ অভিলক্ষ্য (Mission)
নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষরজ্ঞান দানের মাধ্যমে জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা।
১.৩ কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ (Strategic Objectives
১.৩.১. দপ্তর/সংস্থার কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ
১. বিদ্যালয় বহির্ভূত শিশুদের জন্য উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ অবারিতকরণ (৪র্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতাধীন)
২. মুজিব বর্ষের বিশেষ কর্মসূচি: সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি এবং অব্যাহত ও জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ অবারিতকরণ [ মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা) এর আওতাধীন ]
৩. উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্প্রসারণ ও নিশ্চিতকরণ
১.৩.২ আবশ্যিক কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ
১. কর্মসম্পাদনে গতিশীলতা আনয়ন ও সেবার মান বৃদ্ধি
২. দাপ্তরিক কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ
৩. আর্থিক ও সম্পদ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন।
১.৪ কার্যাবলি (Functions)
১. দেশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ঝরে পড়া ও বিদ্যালয় বহির্ভূত শিক্ষার্থীদের উপানুষ্ঠানিক
প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান;
২. বয়স্ক নিরক্ষর ও শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত জনগোষ্ঠিকে সাক্ষর জ্ঞানদান;
৩. নব্য সাক্ষরদের জীবিকায়ন দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দারিদ্র দূরীকরণ;
৪. জীবনব্যাপী ও অব্যাহত শিক্ষার সুযোগ অবারিতকরণের লক্ষ্যে স্থায়ী কমিউনিটি লার্নিং
সেন্টার স্থাপন;
৫. উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা ও সাক্ষরতা কর্মসূচির অভিন্ন শিক্ষাক্রম ও শিক্ষা উপকরণ
প্রণয়ন;
৬. উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা ও সাক্ষরতা কর্মসূচির পরিবীক্ষণ;
৭. উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বাস্তবায়নকারী এনজিওসমূহের ডাটাবেইজ তৈরি;
৮. উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বাস্তবায়নে বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) সহিত সমন্বয় ও মনিটরিং;
৯. উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার কার্যক্রম উন্নয়নের জন্য গবেষণা পরিচালনা, প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা
প্রণয়ন, পরিবীক্ষণ এবং মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা।